সংক্ষিপ্ত বিবরন : ‘এবং প্যারিস’ মূলত এক মলাটে দুটি বই। দুটিই ভ্রমণ কাহিনী। একটি ‘গিমে পর্ব’, অন্যটি ‘এবং প্যারিস’। গিমে জাদুঘরের ইতিহাস, এর জন্মকথা ও কর্মকাণ্ড এবং মিউজিয়ামের ধারনা কীভাবে মানবজাতির মধ্যে এসেছে, তার জন্ম-ইতিহাস সম্পর্কে একটি বিশদ বর্ণনা পাওয়া যাবে বইয়ের প্রথম অর্ধাংশজুড়ে। ফিলিপ স্টার্নের রবীন্দ্ৰদৰ্শন কোথায় ঘটেছিলো, বুলনে আলবার্ত কানের ওই বাগানবাড়িতে নাকি গিমের রবীন্দ্র-সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে? এ রকম পুরনো কিছু প্রশ্নের মীমাংসা করারও চেষ্ট করা হয়েছে প্রথম অংশে। ‘এবং প্যারিস’ অংশে কবিকন্যা মৃত্তিকার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। দু’জনের অনুভূতি ও দৃষ্টিভঙ্গি থেকে লেখা। এই পর্বটির বিশাল অংশজুড়ে আছে ফরাসি বিপ্লব ও কবিকে লেখা অনেকগুলো চিঠি ও তার জবাব। বইটি ভ্রমণপিয়াসী, জ্ঞানপিপাসু পাঠকের প্যারিস-আগ্রহকে আরো বাড়িয়ে তুলবে।