সংক্ষিপ্ত বিবরন : বনহুর বেরিয়ে এলো গুহা থেকে বাইরে। কিন্তু মনের স্বচ্ছতা সহজে ফিরে এলো না। নিজেকে তার বড় অপরাধী বলে মনে হতে লাগলো— কেন সে নিজকে সংযত করতে পারছে না। কেন সে নাসিমাকে স্পর্শ করতে যাচ্ছিলো! নাসিমার বাবার সেই কথাগুলো স্পষ্ট হয়ে কানে বাজতে লাগলো....‘তুমি কথা দাও, আমার মা নাসিমাকে উদ্ধার করে আনবে...তার ইজ্জত রক্ষা করবে। বাবা...কথা দাও...কথা দাও আমাকে...’ বনহুর তার হাত ধরে কথা দিয়েছিলো...বলেছিলো, ‘নাসিমাকে উদ্ধার করবো...তার ইজ্জত রক্ষা করবো...’