সংক্ষিপ্ত বিবরন : মানুষ। বাংলাদেশের খ্যাতিমান নাট্যকার মামুনুর রশীদের লেখা নাটক। লেখকের মতে, মানবজাতির ইতিহাসে মানুষ যখন শিল্পভাবনায় তাড়িত হলো তখন থেকেই নাটকের ক্রমবিকাশমান ধারায় নব নবচেতনার উন্মেষ ঘটতে থাকলো। প্রতি মুহূর্তে সৃষ্টি হতে থাকলো এক বিস্ময়কর জাগরণ, যা থেকে এখনো মানুষ উত্তাপ গ্রহণ করে চলেছে। নাটক সবসময় প্রাণের কথা বলে, জীবনের কথা বলে, বিদ্রোহের কথা বলে, তাই নাটক হয়ে উঠেছে মানুষের কন্ঠস্বর। লেখকের চিন্তা প্রতিফলন ঘটেছে তাঁর রচিত ‘মানুষ’ নাটকটিতেও। সংগ্রামী কিছু মানুষের জীবনচিত্র আঁকতে গিয়ে লেখক তুলে এনেছেন, আমাদের সমাজের বাস্তবতার। হিঃসা, বিদ্বেষ, ঘৃণা যেমন আছে তেমনি আছে ভালোবাসা প্রেম স্বপ্ন। যা মানুষকে মানুষ হিসেবে বাঁচিয়ে রাখে। নাটকের পটভূমিতে এক পতিতা নারীর জীবনের সঙ্গে সমাজকথিত পাগল এক মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনরে নানা উত্থান পতনের শব্দ শোনা যায়। শুনতে পাওয়া যায় তাদের ভেতরের তিল তিল গড়ে উঠা একিটি ভালোবাসা নামক ঝর্ণার জলতরঙ্গের শব্দ। স্বপ্ন এখানে তাদের বইয়ে নিয়ে চলে এক দিগন্তের দিকে। সেখানেই শুরু হয় মানুষের জীবনের আসল চিত্রনাট্য, যাতে আমরা আমাদের সমাজের, আশেপাশের মানুষদের অথবা কখনও কখনও আমাদ