সংক্ষিপ্ত বিবরন : নূরী বনহুরকে ভুলিয়ে রাখার নানারকম চেষ্টা করে। যেন সে আর তাকে ত্যাগ করে কোথাও চলে না যায়। কিন্তু নূরী ব্যর্থ হয়। বনহুর যা করে বা করবে কেউ তাকে রুখতে পারবে না। নূরীও পারে না তাকে ধরে রাখতে। একদিন রহমান এবং অন্যান্য বিশ্বস্ত অনুচরের কাছে বিদায় নিয়ে বনহুর রওয়ানা দেয় সুভাষিণীকে নিয়ে মাধবপুর অভিমুখে। কান্দাই এরোড্রামে প্লেনের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে বনহুর আর সুভাষিণী। বনহুরের দেহে স্যুট, চোখে গগলস্। এ মুহূর্তে কেউ বিশ্বাস করতে পারবে না—এই সুদর্শন যুবক একজন প্রখ্যাত দস্যু।