সংক্ষিপ্ত বিবরন : কায়েস রাগে অধর দংশন করতে লাগলো। এখন উপায়, বৌরাণীর সন্ধান করতে এসে নিজেই ফাঁদে পড়ে গেল। নিজের ভুলের জন্য অনুতপ্ত হলো কায়েস, বৌরাণী নিরুদ্দেশ হবার সংবাদটা যদি রহমানের নিকটে পাঠাতে পারত তবু কতকটা নিশ্চিন্ত হত সে। এখন বৌরাণীও নিখোঁজ, সেও উধাও। সব যেন কেমন এলোমেলো হয়ে যায় তার কাছে। ডুকরে কাঁদতে ইচ্ছা করে কায়েসের। হঠাৎ দরজা খুলে যায়, কায়েস তাকিয়ে দেখতে পায় তার সামনে দাঁড়িয়ে সেই বৃদ্ধ। যদিও কক্ষটা অন্ধকার তবু বুঝতে পারে সে। অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে বৃদ্ধ। কায়েস অন্ধকারেও তীক্ষ্ণ দৃষ্টি নিক্ষেপ করে তাকিয়ে রইল। বৃদ্ধ হাসি থামিয়ে বলল— মিথ্যাবাদী, বৌরাণী তোমাকে পাঠিয়েছে, না? কোথায় তোমার বৌরাণী? কায়েস এবার কথা বলল— শয়তান, তুমিই তাহলে বৌরাণীকে... হ্যাঁ, আমিই তাকে চুরি করে এনেছি।