সংক্ষিপ্ত বিবরন : ২২ বছরের জমিলাকে পাকিস্তানি সৈন্যরা পায় না, পায় তার ৪ বছরের শিশুসন্তানকে। শিশুটাকেই তারা ধরে নিয়ে যায়। সন্তান-উদ্ধারের আশায় রাজাকারের পরামর্শে জমিলা গিয়ে হাজির হয় সৈন্যদের নেকড়ে অরণ্যে। শেষতক, নিজের প্রতিজ্ঞা, সাহস, আত্মদানের মধ্য দিয়ে জমিলা কেবল তার সন্তানটিকে উদ্ধার করে, তাই নয়, এক বীরত্বপূর্ণ অধ্যায় সংযোজন করে মুক্তিযুদ্ধের মহাকাব্যে। আসুন, একাত্তরের সেই জননী সাহসিনীর গল্প আমরা আরেকবার স্মরণ করি।