সংক্ষিপ্ত বিবরন : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘দুরাশা’ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র একজন হিন্দুস্থানী নারী। দার্জিলিংয়ের ক্যালকাটা রোডে সেই নারী একটি শিলাখণ্ডের উপর বসে কাঁদছিলো। কান্নার আওয়াজ শুনে লেখক ঐ নারীর কাছে যান এবং তার সাথে পরিচিত হন। তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, কি হয়েছে তোমার? তারপর ঐ নারী তার নিজের জীবনের কাহিনি বলা শুরু করে। লক্ষ্ণৌয়ের নবাবের সঙ্গে যখন তার বিয়ের কথা চলছিলো এমন সময় সিপাহীদের সাথে সরকার বাহাদুরের যুদ্ধ শুরু হয়। অতঃপর কামানের ধোঁয়ায় হিন্দুস্থান অন্ধকার হয়ে পড়ে। সিপাহী বিদ্রোহের পটভূমিকায় এ কাহিনি এগোতে থাকে।