সংক্ষিপ্ত বিবরন : গরিব মিস্ত্রি, মজুর, ফেরিওয়ালা, খুচরো তরি-তরকারি বিক্রেতা ও গোবরার মা’র চেয়ে সুখলালের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো। তারা সকলে বকুলবাগান বস্তিতে থাকে। রাস্তার মোড়ে সুখলালের পান-বিড়ির দোকান রয়েছে। তাছাড়া বস্তির লোকদের সুদে টাকা ধার দিয়েও দু’আনা আয় করে। গোবরার কাজ করা কারখানায় তিন সপ্তাহের বেশি ধর্মঘট চলায় অর্থসংকট দেখা দেয়। একদিকে গোবরার মা তার একটি কাঁসার গ্লাস বন্ধক দিয়ে সুখলালের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আসে। অন্যদিকে গোবরা হাতে পায়ে ধরে মাইনের টাকা অগ্রিম নিয়ে বাড়ি ফিরে। অতঃপর গোবরার মা সুখলালের কাছে টাকা ফিরত দিয়ে গ্লাস আনতে চাইলে সুখলাল বলে, সুদের দু’আনা?