সংক্ষিপ্ত বিবরন : দেবরাজ ইন্দ্র বিশ্বামিত্রের তপস্যা ভঙ্গ করতে অপ্সরা মেনকাকে তাঁর নিকট প্রেরণ করেন। মেনকা তাঁর কাজে সফল হন। তাঁর রূপ ও লাবণ্যে বিশ্বামিত্র মোহিত হন। মেনকার সাথে তার শারীরিক সম্পর্ক হয়। তাদের ঘরে সন্তানও আসে একসময়। তারা সন্তানের নাম রাখেন শকুন্তলা। তপস্যার্জিত পুণ্যফল ক্ষয়ের জন্য ক্রুদ্ধ হয়ে একদিন বিশ্বামিত্র তার সঙ্গীনি মেনকা ও কন্যা শকুন্তলাকে পরিত্যাগ করে চলে যান। শকুন্তলার জীবনে নেমে আসে দুর্বিষহ। একই দুর্বিষহ নেমেছিল শকুন্তলার পুত্র ভরতের জীবনে। কিন্তু এই জীবনের এই দুর্বিষহ দিন তাদের বেশিদিন থাকেনি। কিভাবে তারা দুর্বিষহ জীবনের পা দেয় আর কিভাবে সে জীবন থেকে মুক্তি পায়, শকুন্তলা আখ্যানের পরিচ্ছেদে পরিচ্ছেদে আছে সেই গল্প। যা একজন পাঠককে শুধু কাহিনীর স্বাদই দিবে না, ভারতীয় মিথলজি সম্পর্কেও জানতে আগ্রহী করে তুলবে।