সংক্ষিপ্ত বিবরন : বনহুর হেসে উঠে হাঃ হাঃ করে, পরক্ষণেই তার হস্তস্থিত সূতীক্ষ্ণ ধার ছোরাখানা বিদ্ধ হয় ফারহানের বুকে। তীব্র আর্তনাদ করে উঠে ফারহান, হাত দু’খানা দিয়ে চেপে ধরে নিজের বুকের ক্ষত স্থানটা। তাজা লাল রক্তে রাঙা হয়ে উঠে ফারহানের দুটি হাত, যে হাতে সে একটু পূর্বে হত্যা করেছিলো তার নিরাপরাধ অনুচরগণকে। সে একাই ভোগ করতে চেয়েছিলো জংলীদের রত্নসম্ভারগুলো। ফারহানের চোখ দুটো গোলাকার হয়ে কপালে উঠলো। ঘুরপাক খেয়ে পড়ে গেলো মুখ থুবড়ে কেবিনের মেঝেতে। তারপর নিস্পন্দ হয়ে গেলো তার দেহটা। বনহুর দাঁতে দাঁত পিষে বললো—শয়তান! বিশ্বাসঘাতক!